Thursday, August 28, 2014

গোপালপুর উপজেলা শাখার কার্যনির্বাহী পরিষদ

গোপালপুর উপজেলা শাখার কার্যনির্বাহী পরিষদ



গোপালপুর উপজেলা শাখার সদস্যদের নিয়ে ১লা জুলাই ২০১৪ থেকে ৩০ জুন ২০১৬ সালের জন্য নিচের কার্যনির্বাহী পরিষদ গঠন করা হয়েছে।



ক্র/নং   কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্যদের নাম                পদবী                       মোবাইল নম্বর

০১।    মোঃ আজমল আলী খান                              সভাপতি                         ০১১৯৩-১৭৫৭১০

০২।    নূর মোহাম্মদ                                           সহ –সভাপতি                    ০১৭১২-৫৯৭৬৮২

০৩।    এস, এম, শফি উদ্দিন                                 সহ-সভাপতি                     ০১৭১৬-৯১৬৪২৮

০৪।    মোঃ আব্দুছ ছাত্তার                                     সহ-সভাপতি                     ০১৭১৮-২২৯৭০৫

০৫।    এ, কে, এম, শাহজাহান গিনি                        সাধারণ সম্পাদক              ০১৭১৬-৪২১০০৪

০৬।    খঃ ফরিদ আহমেদ                                     যুগ্ম সম্পাদক                   ০১৭১১-২২৩৫৬৬

০৭।    মোঃ মজিবুর রহমান                                   যুগ্ম সম্পাদক                 ০১৭১৮-২৫৯৮৪২

০৮।    খন্দঃ আঃ লতিফ জিন্নাহ                              কোষাধ্যক্ষ                    ০১৭১৮-৯৮৮১৩৯

০৯।    কে এম মিঠু                                            প্রচার সম্পাদক                 ০১৯১২-৪৫০৬১২

১০।    মোঃ আবু হানিফ                                       সাংগঠনিক সম্পাদক       ০১৭৬৮-৪৮৬০৬৬

১১।     শ্রী শিবু চন্দ্র গৌড়                                     দপ্তর সম্পাদক                ০১১৯৩-১৭৫৭১০

১২।    মোঃ ইদ্রিস হোসেন                                    নির্বাহী সদস্য                   ০১৭১০-৫৮৬০২৭

১৩।    ডাঃ অমৃত দেবনাথ                                    নির্বাহী সদস্য                ০১৭১২-৮৬৭১২৩

১৪।    মোঃ সোহরাব আলী                                   নির্বাহী সদস্য                 ০১৭১২-৮৬৭০১৮

১৫।    মোঃ মফিজুর রহমান                                  নির্বাহী সদস্য                ০১৭২৭-২১৭৭২০

১৬।    বিলকিস মনি                                           নির্বাহী সদস্য                 ০১৭১২-৪২৭৩৮০

১৭।    আঃ মজিদ                                                 নির্বাহী সদস্য               ০১৭১৮-০৭৬৭৯৩

১৮।    মোঃ শামীম আল মামুন                              নির্বাহী সদস                 ০১৭২১-৯০৬৫৯১

১৯।    মোঃ কায়ছার মিয়া                                    নির্বাহী সদস্য               ০১১৯০-২১১৩২৩

২০।    মোঃ আঃ করিম                                        নির্বাহী সদস্য                 ০১৭৩৯-০৪৭০৩৫
২১।    মোঃ মেহেদী হাসান লিটন                            নির্বাহী সদস্য                ০১৭৮২-৯২০২০৬

ঘাটাইল উপজেলা শাখার কার্যনির্বাহী পরিষদ

ঘাটাইল উপজেলা শাখার কার্যনির্বাহী পরিষদ



ঘাটাইল উপজেলা শাখার সদস্যদের নিয়ে ১লা জুলাই ২০১৪ থেকে ৩০ জুন ২০১৬ সালের জন্য নিচের কার্যনির্বাহী পরিষদ গঠন করা হয়েছে।



ক্র.নং   কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্যদের নাম                  পদবী                       মোবাইল নম্বর

 ০১।    মোঃ এমদাদুল হক খান হুমায়ুন                        সভাপতি                        ০১৭১১-৫১৪০৭৮

০২।    মোঃ খলিলুর রহমান তালুকদার                       সহ-সভাপতি                     ০১৭১২-০০০৪৪৫

০৩।    বেলী খালিদ                                                সহ-সভাপতি                   ০১৭২২-১১৮৬২৯

০৪।    মোঃ দেলোয়ার হোসেন                                   সহ-সভাপতি                   ০১৭৩১-৩১০০৮৭

০৫।    মোঃ খাদেমুল ইসলাম খান                              সাধারণ সম্পাদক            ০১৭১৬-৪৪৩৪৮৬

০৬।    এ্যাডভোকেট মোঃ মফিজুর রহমান                   যুগ্ম সম্পাদক                ০১৭১০-৭২১৪৪৪

০৭।    নূর মোহাম্মদ তালুকদার                               যুগ্ম সম্পাদক                    ০১৭১২-২২১৯৮৯

০৮।    মোহাম্মদ রুহুল আমীন                                সাংগঠনিক সম্পাদক         ০১৭১২-৫৫৩০১৭

০৯।    হাজী শাহজাহান সরকার                               কোষাধ্যক্ষ                   ০১৭১১-৮৬৩৬৮২

১০।    আলহাজ্ব হাকিম আলী                                   প্রচার সম্পাদক             ০১৭৬৬-০৩৮৪১২

১১।     মোঃ আরিফ খান                                        দপ্তর সম্পাদক             ০১৭৪৬-৩২২৬৫৫

১২।    জুলফিকার হায়দার                                     নির্বাহী সদস্য              ০১৭১৬-২৩৬৯২৩

১৩।    ড.মমতাজ বেগম                                        নির্বাহী সদস্য              ০১৭১৫-৮৮৬৫৯০

১৪।    অধ্যক্ষ জীবুননিছা(জেবু)                               নির্বাহী সদস্য              ০১৭১৬-৫৯৬৮২৩

১৫।    মোঃ ওয়াহিদ শরীফ সিদ্দিকী                          নির্বাহী সদস্য              ০১৭১৭-০৮০৪২৫

১৬।    মোঃ হাবিবুর রহমান খান                             নির্বাহী সদস্য              ০১৭৭৯-২৫২৭১৭

১৭।    কাজী তৌহিদুজ্জামান                                     নির্বাহী সদস্য              ০১৭১২-১৮৮২৩০

১৮।    মোঃ বাহাদুর আলী খান                               নির্বাহী সদস্য              ০১৭১৯-৬৭৩৬৪৫

১৯।    মোঃ নয়ান উদ্দিন নয়ন                              নির্বাহী সদস্য              ০১৭১৪-৭১১৬৮৪

২০।    মোঃ লিয়াকত আলী খান                              নির্বাহী সদস্য              ০১৭২৮-৪৫৫৫৪৬

২১।    মোছাঃ লিজা বেগম                                     নির্বাহী সদস্য              ০১৭১৫-১৭৫৫৩৭

Tuesday, August 26, 2014

নাগরপুর উপজেলা শাখার কার্যনির্বাহী পরিষদ

নাগরপুর উপজেলা শাখার কার্যনির্বাহী পরিষদ

নাগরপুর উপজেলা শাখার সদস্যদের নিয়ে ১লা জুলাই ২০১৪ থেকে ৩০ জুন ২০১৬ সালের জন্য নিচের কার্যনির্বাহী পরিষদ গঠন করা হয়েছে।

ক্রঃ নং        নাম                                   পদবী                                           মোবাইল নং   
১        শেখ শামছুল হক                         সভাপতি                                      ০১৬১৬-০০০৮৯১
২        মোঃ মন্টু মিয়া                            সহ-সভাপতি                                 ০১৭১০-২৫৭৯২৪
৩        জোৎ¯œা বেগম                       সহ-সভাপতি                                  ০১৭১৭৮২৭৫৫৬
৪        মোঃ তোফায়েল আহম্মেদ              সহ-সভাপতি                                 ০১৭৪৫৪১৬৬৩০
৫        আহছানুল কবীর (মুকুল)             সহ-সভাপতি                                ০১৭১৬৬৩৪১২৯
৬        শহীদুল ইসলাম                         সাধারণ সম্পাদক                           ০১৭১৬৭৫৯৪০১
৭        মোঃ হারুন অর রশিদ                যুগ্ম সম্পাদক                                 ০১৭১৯-২৮৪৩৩৭
৮        মোহাম্মদ নুরুজ্জামান মিয়া          যুগ্ম সম্পাদক                                ০১৭৭৫৪৮৭০৭২
৯        খোরশেদুন্নাহার ভূইয়া                মহিলা বিষয়ক সম্পাদক                   ০১৭১৭১৬৪৬৩৫
১০        আহাম্মদ আলী                       কোষাধ্যক্ষ                                      ০১৭২১০৮৪২৪০
১১        হারুন অর রশিদ কনক             সাংগঠনিক সম্পাদক                     ০১৬৮৫২২৪০৪১
১২        মোঃ আবেদ হাসান                   সমাজ সেবা সম্পাদক                      ০১৭১৪৭১১৬০২
১৩         মোঃ হাবিবুর রহমান হাবিব        দপ্তর সম্পাদক                           ০১৭১৩৮২৯২৯৩
১৪        মোঃ রবিউল ইসলাম আজাদ        প্রচার সম্পাদক                          ০১৭১২৪১৮৬৭৪
১৫        মোঃ এম. এইচ. খান হাসান           নির্বাহী সদস্য                           ০১৭১৬০২২৯১০
১৬        তারেকুল ইসলাম                      নির্বাহী সদস্য                            ০১৭১৬৫১০৮৭১
১৭        মোঃ রফিকুল ইসলাম                   নির্বাহী সদস্য                          ০১৭১৬৬১২৭৪৬
১৮        মোঃ সরোয়াল হোসেন রাসেল       নির্বাহী সদস্য                          ০১৭১৮৫৫৯৮৪৫
১৯        মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন                  নির্বাহী সদস্য                        ০১৭১৮২৫৪৯০০
২০        এস এম রবিউল ইসলাম              নির্বাহী সদস্য                         ০১৭৩০১৬৯৯৪১


বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন টাঙ্গাইল পৌর শাখা গঠিত

বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন
টাঙ্গাইল পৌর শাখা গঠিত
মেনন সভাপতি শাহীন সম্পাদক



বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন টাঙ্গাইল পৌর শাখার ২১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠিত হয়েছে। টাঙ্গাইল জেলা শাখা  কর্তৃক অনুমোদিত কমিটিতে মো: রাশেদ খান মেনন (রাসেল) কে সভাপতি ও মো: সোহানুর রহমান শাহীন’কে সাধারণ সম্পাদক এর দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। ২৫ আগস্ট সোমবার সি.ডি.সি কমপ্লেক্স (দক্ষিন) মার্কেটের ২য় তলায় বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন টাঙ্গাইল পৌর শাখার নতুন শাখা অফিস উদ্বোধনের পর জেলা কমিটির নেতৃবৃন্দ ওই পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষনা করেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন টাঙ্গাইল জেলা শাখার সহ সভাপতি এ্যাডভোকেট শাহানশাহ্ সিদ্দিকী মিন্টু, বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন টাঙ্গাইল জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক কাজী তাজ উদ্দিন রিপন, যুগ্ম সম্পাদক নাসরিন জাহান খান বিউটি,শফিকুল ইসলাম দুলাল,কোষাধ্যক্ষ জয়দেব চন্দ,দপ্তর সম্পাদক আবুল বাশার বাবুল,সদর উপজেলা শাখার সভাপতি মো: মহব্বত হোসেন সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ। বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন টাঙ্গাইল জেলা শাখার সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক কর্তৃক সাক্ষরিত পৌর শাখার ২১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটিতে সভাপতি মো: রাশেদ খান মেনন (রাসেল) ও সাধারণ সম্পাদক মো: সোহানুর রহমান শাহীন সহ অন্যান্যরা হলেন সহ-সভাপতি মোঃ কামরুল হাসান মিয়া, মোঃ আমিনুল ইসলাম, যুগ্ম সম্পাদক এ্যাডভোকেট মোঃ আলমাস মিয়া, মোঃ জামিল মিয়া, মোঃ জাকারিয়া খান, কোষাধ্যক্ষ মো: জহুরুল ইসলাম মেরাজ, সাংগঠনিক সম্পাদক মো: মোমিনুর রহমান মোমিন, প্রচার সম্পাদক মো: আবু রায়হান খান, দপ্তর সম্পাদক মো: আবু কায়সার আহম্মেদ, নির্বাহী সদস্য মো: সাইফুল ইসলাম, মো: একদিল হোসেন, ফরিদুর রেজা খান, মো: শাহরিয়ার হোসাইন বিদ্যুৎ, মোঃ সাজ্জাদুল বারী সোহান, মোঃ মামুন মিয়া, মোঃ ইউসুফ চৌধুরী সৈকত, আব্দুল্লাহ আল জীব্রান, মনছুরুর রহমান ও মোঃ রেজাউল করিম।

Friday, August 22, 2014

দেলদুয়ার উপজেলা শাখার কার্যনির্বাহী পরিষদ

দেলদুয়ার উপজেলা শাখার সদস্যদের নিয়ে ১লা জুলাই ২০১৪ থেকে ৩০ জুন ২০১৬ সালের জন্য নিচের কার্যনির্বাহী পরিষদ গঠন করা হয়েছে।

ক্র.নং        কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্যদের নাম            পদবী                            মোবাইল নম্বর
০১।        মোঃ আঃ গফুর সরকার                                সভাপতি                        ০১৯১৬৭৯৪৬৭৯
০২।        মোঃ আজাদ মিয়া                                        সহ-সভাপতি                   ০১৭১২৮০৭০১৪
০৩।        মোঃ বাবুল চৌধুরী                                      সহ-সভাপতি                   ০১৭১৮২০২৩৬২
০৪।        মোঃ কালাম তালুকদার                                 সহ-সভাপতি                   ০১৭১২৭০৯৫০২
০৫।        মোঃ অপু তালুকদার শিপলু                            সাধারন সম্পাদক            ০১৭১২৫১৯৪০০
০৬।        মোঃ দুলাল মিয়া                                         যুগ্ন সম্পাদক                    ০১৭১৩৫৭৭৩৯৫
০৭।        মোঃ ইমান আলী                                          যুগ্ন সম্পাদক                    ০১৭১৬০০৪৫৬৬
০৮।        মোঃ জয়নাল আবেদীন                                সাংগঠনিক সম্পাদক         ০১৭৭৪২৫১৬৮৩
০৯।        মোঃ রিপন মিয়া                                         কোষাধ্যক্ষ                      ০১৯১৩৬৯৭৪২৩
১০।        মোঃ সুমন আহম্মেদ                                    প্রচার সম্পাদক                 ০১৭১২৫৫২২৩৬
১১।        মোঃ সোহেল মিয়া                                       দপ্তর সম্পাদক                  ০১৭৫৩১৫০৭৯৫
১২।        মোঃ নুরুল ইসলাম                                      নির্বাহী সদস্য                    ০১৭১৬৬৮৩০০৬
১৩।        মোঃ তোফাজ্জল হোসেন                               নির্বাহী সদস্য                    ০১৭১৬০০৭৮১
১৪।        মোঃ সাদেকুর রহমান সাদেক                        নির্বাহী সদস্য                   ০১৭৩১২৬৪২০২
১৫।        মোঃ আবু তাহের                                        নির্বাহী সদস্য                   ০১৭১৪৬৯৫৭৮১
১৬।        মোঃ শফিকুর রহমান                                 নির্বাহী সদস্য                   ০১৭১৪২৩৮৯৮৯
১৭।        মোঃ হাবিবুর রহমান হাবিব                         নির্বাহী সদস্য                  ০১৭১২৯৭০৬১৫
১৮।        মোঃ সালাউদ্দিন তালুকদার                        নির্বাহী সদস্য                   ০১৭১২৯০৮১৪৪
১৯।        মোঃ মানিক মিয়া                                      নির্বাহী সদস্য                   ০১৭১২৫১৯৪০০
২০।        মোঃ মালেক মিয়া                                      নির্বাহী সদস্য                   ০১৭১২৫১৯৪০০
২১।        আয়শা আক্তার আন্নী                                 নির্বাহী সদস্য                    ০১৭১২৫১৯৪০০
২২।        মোঃ আনোয়ার হোসেন                               নির্বাহী সদস্য                   ০১৯১৮২১৮৪৫০
২৩।        মোঃ আমজাদ হোসেন আজাদ                     নির্বাহী সদস্য                    ০১৯২৬৩৮২০৬২
২৪।        শ্রী রাজীব চৌধুরী                                     নির্বাহী সদস্য                    ০১৭৪৬৯৫২৭৩৭

ভুঞাপুর উপজেলা শাখার কার্যনির্বাহী পরিষদ

ভুঞাপুর উপজেলা শাখার সদস্যদের নিয়ে ১লা জুলাই ২০১৪ থেকে ৩০ জুন ২০১৬ সালের জন্য নিচের কার্যনির্বাহী পরিষদ গঠন করা হয়েছে।

ক্র/নং        কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্যদের নাম                পদবী                                     মোবাইল নম্বর

০১।        মো. সোহেল পারভেজ                                       সভাপতি                                   ০১৭১১৫১৭৫৩৫
০২।         সৈয়দ সারোয়ার সাদী রাজু                               সহ –সভাপতি                           ০১৭১১৫৮৫৬৯৯
০৩।        মো. ছানোয়ার হোসেন                                     সাধারণ সম্পাদক                       ০১৭২১৪০৪৯৯৯
০৪।        মো. সোহেল তালুকদার                                    যুগ্ম সম্পাদক                             ০১৭৩৩২৯৩৩২২
০৫।        জুলিয়া পারভেজ                                              কোষাধ্যক্ষ                                ০১৭১৪৮৮০৬৯৭
০৬।    এ্যাড. মোহাম্মদ শামীম আল মামুন খোসনবীশ        আইন বিষয়ক সম্পাদক             ০১৭১৮১২২১৮৫
০৭।        ওয়াহিদুজ্জামান পলাশ                                       সাংগঠনিক সম্পাদক                  ০১৭১১৩৭৮৯৯২
০৮।        আব্দুল হামিদ সরকার                                     দপ্তর সম্পাদক                          ০১৭১২৮০৮৫২৬
০৯।        মো. নাঈম হাসান                                            প্রচার সম্পাদক                        ০১৭২২৫৬৫৯০৯
১০।        শংকর সরকার                                                 নির্বাহী সদস্য                          ০১১৯১৩৫৬৭২৪
১১।        অধ্যাপক আখতার হোসেন খান                           নির্বাহী সদস্য                         ০১৭১৪৭৫৪৫০৩
১২।        শাহ আলম প্রামানিক                                          নির্বাহী সদস্য                         ০১৭১২৬০০০৮৪
১৩।        আসাদুল ইসলাম বাবুল                                      নির্বাহী সদস্য                         ০১৭১২৬৭০৮০২



বাসাইল উপজেলা শাখার কার্যনির্বাহী পরিষদ

বাসাইল উপজেলা শাখার সদস্যদের নিয়ে ১লা জুলাই ২০১৪ থেকে ৩০ জুন ২০১৬ সালের জন্য নিচের কার্যনির্বাহী পরিষদ গঠন করা হয়েছে।

ক্র/নং    কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্যদের নাম        পদবী                            মোবাইল নম্বর

১।    ওহিদুল ইসলাম মোস্তফা                             সভাপতি                        ০১৭৩২৩৫৪৭৯৬
২।    ডাক্তার আব্দুর রহিম                                সহ –সভাপতি                  ০১৭১৮০৯৭৮৮৪
৩।    এম শহিদুল ইসলাম                                  সহ-সভাপতি                    ০১৭১৮৩৬০৮৫২
৪।    মাহমুদুল হাসান                                       সাধারণ সম্পাদক              ০১৭১৯৬৪৪৯২৩
৫।    আবুল কাসেম মিয়া                                 যুগ্ম সম্পাদক                     ০১৭১২৭৯৬৫১০
৬।    কামরুল ইসলাম                                     যুগ্ম সম্পাদক                    ০১৯২০০৪৯৬৪৪
৭।    সহিদুর রহমান সিদ্দিকী                            কোষাধ্যক্ষ                        ০১৭১৬২০৮৮০৮
৮।    এনায়েত করিম বিজয়                            প্রচার সম্পাদক                  ০১৭৪৯৮০৯০০৩
৯।    রুবেল মিয়া                                          দপ্তর সম্পাদক                   ০১৭১২৮৫৮২৫২
১০।    আব্দুল লতিফ মিয়া                              সাংগঠনিক সম্পাদক           ০১৭১৬৯৪৪২৩৯
১১।    আশরাফ আলী খান                              নির্বাহী সদস্য                     ০১৬৭৪৫৫০৫৩৬
১২।    রাশেদা সূলতানা                                  নির্বাহী সদস্য                      ০১৮১৯৯৭৮৬৮৫
১৩।    আবুল কালাম আজাদ                          নির্বাহী সদস্য                       ০১৭১২৭০৪৮০২
১৪।    আরিফুল ইসলাম বাকেছ                       নির্বাহী সদস্য                      ০১৯১৩১৩১৯১৮
১৫।    তোফাজ্জল হোসেন                               নির্বাহী সদস্য                       ০৭১০০৮৩১০৪
১৬।    আল আমিন চৌধুরী                            নির্বাহী সদস্য                     ০১৭১৮৮১৫৮৪৩
১৭।    হুমায়ুন খালীদ খান                             নির্বাহী সদস্য                      ০১৭১৯৬৪৪৯২৩
১৮।    বেল¬াল হোসেন                             নির্বাহী সদস্য                        ০১৭১৯৬৪৪৯২৩
১৯।    হাসান মিয়া                                      নির্বাহী সদস্য                        ০১৭১৬৬১৬৫৫০
২০।    মোঃ কামাল খান                               নির্বাহী সদস্য                         ০১৭৭৮২৩২৪২৪
২১।    ভজন কুমার বিশ্বাস                           নির্বাহী সদস্য                         ০১৭১৯৬৭৫১৭২









Thursday, August 21, 2014

টাঙ্গাইল জেলা শাখার সাধারণ সদস্যদের নামের তালিকা



টাঙ্গাইল জেলা শাখার সাধারণ সদস্যদের নামের তালিকা ও ফোন নম্বর নিচে দেয়া হলো ঃ
(০৭.০৮.২০১৪ তারিখ পর্যন্ত)


০১। মোজাহার উদ্দিন আহমেদ রন্জু,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭২১-৫৩১০৮৪
০২। রতন সিদ্দিকী,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭৩১-০১৮৬১৬
০৩। এ এম ইকবাল,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৯১৬-৩২৯১৩৮
০৪। নাজমুজ সালেহীন,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭১১-৪৭৩১০২
০৫। অ্যাডভোকেট মোঃ খোরশেদ আলম,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭১০-০১১৮৭৭
০৬। দিলরুবা আকতার,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭২৪-৯১৬৪৮৭
০৭। মর্জিনা আকতার,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭২৪-৪৭৪০৬০
০৮। ডলি সিদ্দিকী,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১১৯৯-২৮৯৫৫২
০৯। মোঃ সাখাওয়াত হোসেন মোজাম,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭১৬-৭৮০৩৬৬
১০। শরিফ হোসাইন,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৯১২-৮২৭৫৯৮
১১। মোঃ আকতারুজ্জামান খান সেলিম,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৯৩৭-৭৬২৫২২
১২। অধ্যাপক সৈয়দ আব্দুর রহমান,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭১২-৫৬৩৪৩৪
১৩। বাবুল পূরবী,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭১৮-৭৬১৩১৪
১৪। চন্দন কুমার চন্দ,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭১২-২৫৮৫০৭
১৫। উত্তম চক্রবর্তী,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭২৮-১০২৩২০
১৬। অ্যাডভোকেট জ্যোস্না খানম,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৯১১-৭৩৩৫৬৫
১৭। শিরিন আকতার তালুকদার,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭১১১৪৬৬৭৯
১৮। অ্যাডভোকেট মোঃ জাহাঙ্গীর আলম খান,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭১২-৫৭৩১৩৪
১৯। মোঃ শামীম আল মামুন,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭১৬-৫৪৪৮১৮
২০। মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭১৪-২৪১২৯৪
২১। জান্নাতুল ফেরদৌসী,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭১৬-১২২৪৪৭
২২। মোঃ জসিমউদ্দিন,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭১৫-৬৬০৬৬৩
২৩। মিয়া মোঃ নোমান,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭১৬-১৪০৬৫৩
২৪। মোঃ আসাদুজ্জামান আসাদ,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭১৫-৩২৬৩৫০
২৫। সুমন কুমার রায়,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭১২-৬৯৫৮৪৯
২৬। মোঃ মাজেদুল হক,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭১৭-৭৮৭১৭৩
২৭। মোঃ আসাদুজ্জামান শফিক,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭২৩-৮০৮৪৫৯
২৮। মোঃ নাজমুল হক আলীম,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭১৯-০৭২৯৭৮
২৯। মোঃ গোলাম মোস্তফা,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৮১৮-৩১৬৪৭৭
৩০। আমিনুল ইসলাম,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭২৪-১২৮০৭৭
৩১। মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭৪৩-৯৪৮৮২৫
৩২। বিলকিছ বেগম,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭৩৭-০৪০৭৩৮
৩৩। মোছাঃ সোমা আক্তার,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭৫২-৪২৭৪৮০
৩৪। এ্যাড. নারগিছ আক্তার,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭২৭-২৭৭১৫৫
৩৫। মারিয়া,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭৬৮-৮৭২৪৪৯
৩৬। আলী হায়াত,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭১৮-৭১৫৮৯৭
৩৭। সুদেব চন্দ্র দাস,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭৩৭-৮৭৯১৩৭
৩৮। মোঃ মোকাদ্দেস আলী,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭২০-৫৪৩০৯০
৩৯। নওশাদ রানা সানভী,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭২১-৯৯২৭২৯
৪০। দীপক কুমার সাহা,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭৪৫-৫৪৪৯৭৭
৪১। তপন কুমার শেঠ,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭১৬-২২৫৩৮৮
৪২। মো. বেলায়েত হোসাইন,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭৪৫-৩০৪১৪১
৪৩। মো. মোমিনুর রহমান মোমিন,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭২৫-৩৭১৪০০
৪৪। লিপি খন্দকার,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭৪২-১১৪৪৪৭
৪৫। মোঃ মফিজুর রহমান খান,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭১২-৫১১৯০৯
৪৬। রোজিনা মফিজ খান,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭১৪-৮১৮৯৩৭
৪৭। এস. এম. মনির সওদাগর,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭১৯-০৯০৬৭১
৪৮। মুন মুন খান,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭১৪-৮১৪৯৩৭
৪৯। মোঃ আসিফ খান,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৯১১-৭০২৪৯৬
৫০। মোঃ মনসুর আলী,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭২৫-৮৩৩০৪১
৫১। তাপস পাঠক,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭৩১-১১১০৭৭
৫২। অন্তু দাস হৃদয়,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৯৩২-২৩৭৮৫০
৫৩। মোঃ আজিজুল হক,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৯১৮-০০৫৫৭৩
৫৪। মোঃ শফিকুল ইসলাম,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭১৮-৯৮৭৮৬৮
৫৫। চন্দনা কর্মকার,সাধারণ সদস্য,ফোন-৯১৭৫৩-৫৩৯৯৮৬
৫৬। খন্দকার রাশিদুল হাসান পারভেজ,সাধারণ সদস্য,ফোন-০১৭৩১-৯১৭৩৩৯

Saturday, August 16, 2014

মানবাধিকার কর্মীদের কর্মশালাপত্র : ড. সাইফুল ইসলাম দিলদার

প্রিয় সহকর্মী মানবাধিকার সংগ্রামীবৃন্দ,
আপনারা আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা গ্রহণ করবেন। মানবাধিকার কর্মীদের জন্য আয়োজিত এই ওয়ার্কশপে যারা বক্তব্য রাখবেন এবং যে সকল মানবাধিকার সংগ্রামী ওয়ার্কশপে অংশগ্রহণ করেছেন আমি তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে কতিপয় দিক নির্দেশনা পেশ করছি। প্রথমত আমরা মানবাধিকার কর্মীগণ যে আদর্শে নিবেদিত তা হচ্ছে “যে সৎ উপার্জন করেন এবং উপার্জিত একটি অংশ মানবতার সেবায় ব্যয় করেন, নির্যাতিত ও নিপীড়িত মানুষের পাশে দাঁড়ান, আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং সকল মানুষের শান্তির পক্ষে আওয়াজ তোলেন” এই মূলমন্ত্রের ভিত্তিতে প্রতিটি মানবাধিকার কর্মী তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করবেন। এই মন্ত্রটিই হচ্ছে কে মানবাধিকার কর্মী?
বাংলাদেশের মানবাধিকার প্রতিষ্ঠানগুলো ৮০’র দশক থেকে এদেশে মানবাধিকার কার্যক্রম শুরু করে। লিগ্যাল এইড, তদন্ত, শালিসী (মিডিয়েশন), নির্বাচন পর্যবেক্ষণ এবং জাতীয় দুর্যোগের সময় মানবাধিকার কর্মীদের কার্যক্রমের মাধ্যমে মানবাধিকার কর্মকান্ড সীমাবদ্ধ।
লিগ্যাল এইডঃ বাংলাদেশের গ্রাম-গঞ্জে হাজারও নরনারী বেআইনীভাবে নির্যাতিত-নিপীড়িত হচ্ছেন। যারা অর্থনৈতিকভাবে স্বচ্ছল তারা সরাসরি আদালতের দ্বারস্থ হন। অনেকেই স্থানীয় প্রশাসন যথাক্রমে- সিটি কর্পোরেশন ও পৌরসভাগুলোতে কাউন্সিলরদের দ্বারাস্থ হন এবং গ্রামাঞ্চলের অনেকেই ইউনিয়ন পরিষদে অভিযোগ দাখিল করেন। স্থানীয় সরকারের কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় অনেক ক্ষেত্রে নির্যাতিত নারী-পুরুষ সুবিচার পান এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সুবিচার পান না। স্থানীয় নেতৃবৃন্দের বিচার ব্যবস্থায় সন্তুষ্ট না হওয়ার পর অনেকেই আদালতের দ্বারস্থ হন আবার কেউ কেউ কোনরূপ পরবর্তী কার্যক্রমে না গিয়ে নিরবতার ভূমিকা পালন করেন।
বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন নির্যাতিত নারী-পুরুষ বিশেষ করে মহিলাদের অভিযোগগুলো বিশেষ গুরুত্বসহকারে গ্রহণ করে। প্রথমে কমিশনের নিজস্ব অভিযোগ রেজিস্ট্রারে অভযোগকারীর নাম, ঠিকানা এবং অভিযোগের বিষয়ে লিপিবদ্ধ করে রেজিস্ট্রেশন করেন। পরবর্তীতে অভিযোগগুলো গ্রহণ করার পর অভিযুক্তদের লিখিত নোটিশের মাধ্যমে দিন ও সময় ধার্য করা হয়। অভিযুক্তদের সাথে আলাপ আলোচনার পর যদি বিষয়টি মীমাংসা করার যোগ্য থাকে তাহলে তাদের মতামত নিয়ে পরবর্তীতে অভিযোগকারী বা অভিযোগকারীনীর সাথে মানবাধিকার কমিশনের নেতৃবৃন্দ আলোচনায় বসেন। উভয়পক্ষ মীমাংসা হতে সম্মতি জ্ঞাপন করলে দুই পক্ষকে একত্রিত করে (প্রতিপক্ষের সর্বোচ্চ ৫ জনের বেশি সংখ্যা হবে না) দায়ী ব্যক্তিদের উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ প্রদান নিশ্চিত করে মীমাংসায় উপনীত হওয়া সম্ভব। এ ধরনের লিগ্যাল এইড কার্যক্রমকে মানবাধিকারের ভাষায় মিডিয়েশন কার্যক্রম বলা হয়। মিডিয়েশন কার্যক্রম এমন একটি বিষয়, যার মাধ্যমে আদালতে যা সম্ভব নয় মিডিয়েশনের মাধ্যমে সেই সমস্যার সমাধান করা সম্ভব। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের বড় বড় সমস্যা মিডিয়েশনের মাধ্যমে সমাধান হয়ে থাকে।
মিডিয়েশনের মাধ্যমে যে সকল সমস্যা সমাধান করা সম্ভব হয় না, সেক্ষেত্রে মানবাধিকার কমিশন আইনজীবীদের সাথে আলোচনা সাপেক্ষে অভিযোগকারী বা অভিযোগকারীনির পক্ষে আদালতে মামলা দায়ের করে নির্যাতিতকে আইনের সাহায্য প্রদান করা সম্ভব। যেহেতু বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন সম্পূর্ণ স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান, এছাড়া এই প্রতিষ্ঠান কোনরূপ বিদেশী সাহায্য ছাড়াই তার কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। এক্ষেত্রে নির্যাতিত-নিপীড়িত মানুষকে সাহায্য করতে গিয়ে এমন কোন মামলা আদালতে প্রেরণ করা উচিত নয় যাতে অনেক বেশি কোর্ট ফি প্রদান করতে হবে। মানবাধিকার কমিশন যে সকল বিষয়ের উপরে লিগ্যাল এইড বা মিডিয়েশন প্রদান করবে সেগুলো হচ্ছে- ১) নারী নির্যাতন (হত্যা, ধর্ষণ, এসিড নিক্ষেপ ব্যতিত) যেমন- স্বামী বা শ্বশুরবাড়ীর লোকজন কর্তৃক নির্যাতনের শিকার, পিত্রালয়ে পরিবারের সদস্য কর্তৃক শারীরিক বা মানসিক নির্যাতনের শিকার, ইভ টিজিং, দোররা মারা প্রভৃতি নারী নির্যাতন বিষয়ে বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের স্থানীয় শাখাগুলো কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারবে। হত্যা, নারী ধর্ষণ এবং এসিড নিক্ষেপের ন্যায় গুরুতর অপরাধগুলো মানবাধিকার কমিশনের মাধ্যমে মীমাংসা করার কোন বিধান নেই। এ সকল ক্ষেত্রে নির্যাতিতার পক্ষে আইনজীবীর মাধ্যমে আদালতে আইনী সহায়তা দেয়া যেতে পারে। মানবাধিকার কর্মীগণ হত্যা, ধর্ষণ, ডাকাতি, চুরি, এসিড নিক্ষেপের ন্যায় অপরাধগুলোর তদন্ত পরিচালনা করার প্রয়োজন নেই বলে মনে করে। তবে এ সকল বড় বড় অপরাধ কর্মকান্ডের সাথে সংশ্লিষ্টদের বিষয়ে পুলিশ যথাযথ তদন্ত করছে কিনা বা অপরাধীদের গ্রেফতার করছে কিনা সে বিষয়ে মানবাধিকার কর্মীগণ নজরদারি করতে পারবেন। পুলিশ উল্লেখিত বড় বড় অপরাধগুলোর বিষয়ে তদন্ত কার্য যথাযথ পরিচালনায় অনীহা প্রকাশ করলে সে বিষয়ে মানবাধিকার কর্মীগণ নিজেরা তদন্ত করে তদন্ত প্রতিবেদন সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট প্রেরণ করতে পারবেন। বিচারাধীন কোন বিষয়ের উপর তদন্তকার্য পরিচালনা করা যাবে না। বিচারাধীন মামলার বিষয়টি আদালত দেখবেন। মানবাধিকার কমিশনের আইনজীবীগণ সে বিষয়ে পর্যবেক্ষণ করতে পারেন এবং ভিকটিমকে আইনগত সাহায্য প্রদান করতে পারেন। জমিজমা বিষয়ক অভিযোগগুলো মানবাধিকার কমিশনের আওতায় নেয়া যাবে না। জমিজমার মামলা বা অভিযোগ দীর্ঘসময়ে সমাধান হয় না বিধায় এ বিষয়ে মানবাধিকার কর্মীদের সম্পৃক্ত হওয়া উচিত নয়। 
বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন অন্যান্য বিষয়গুলোর মধ্যে যেমন- চাকুরীচ্যুত ব্যক্তিদের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে পত্র প্রেরণ অথবা তার পক্ষে আদালতে মামলা দায়ের, সন্ত্রাসী কার্যক্রমের বিষয়টি সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে অবহিতকরণ, দুর্নীতির বিষয়টি সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে অবহিতকরণ মানবাধিকার কর্মীদের দায়িত্বের ভিতরে পড়ে। এক্ষেত্রে অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে, যাতে করে এমন কোন কাজ করা যাবে না যে কাজটি করতে গিয়ে মানবাধিকার কর্মী নিজেই বিপদগ্রস্ত হয়ে পড়ে। যেক্ষেত্রে মানবাধিকার কর্মীদের নিরাপত্তার প্রশ্ন আসবে সেক্ষেত্রে যৌথভাবে একসাথে ৬-১০ জন মানবাধিকার কর্মী পুলিশ স্টেশনে গিয়ে, র‌্যাব অফিসে গিয়ে, পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে গিয়ে, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে গিয়ে, সংশ্লিষ্ট দপ্তরে যৌথভাবে গিয়ে অভিযোগপত্র দায়ের করা যেতে পারে। মানবাধিকার কর্মীদের লিগ্যাল এইড বা মিডিয়েশনের ক্ষেত্রে ছককৃত নোটিশটি ব্যবহার করতে হবে। কোন কঠোর ভাষায় নোটিশ প্রদান করা যাবে না।
লিগ্যাল এইড কার্যক্রম পরিচালনা করতে গিয়ে মানবাধিকার কর্মীদের বিষয়টি তদন্ত করার প্রয়োজন পড়তে পারে। সেক্ষেত্রে কমপক্ষে ২ জন সর্বোচ্চ ৫ জনের তদন্ত কমিটি যৌথভাবে অভিযোগটি তদন্ত করবেন। তদন্তকালীন অবশ্যই মানবাধিকার কমিশনের মন্ত্রটি অনুসরণ করতে হবে। তদন্তকালীন সময়ে কোন কর্মীকে লোভের বশবর্তী হয়ে প্রকৃত ঘটনা আড়াল করা যাবে না। প্রকৃত ঘটনা আড়ালকারী একজন মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী হিসেবে বিবেচিত হবেন এবং এ ধরনের কর্মীগণ প্রতিষ্ঠানে থাকার যোগ্যতা হারাবেন।
তদন্ত কার্যক্রমঃ বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন ৪টি বিষয়ের উপর বিশেষ গুরুত্বারোপ করে তদন্ত কার্যক্রম পরিচালনা করেন। তদন্ত সম্পন্ন করার পর তদন্ত প্রতিবেদন কমিশনের সদর দপ্তরে অবশ্যই প্রেরণ করতে হবে। কমিশনের সদর দপ্তর অথবা বিভাগীয় সমন্বয়কারীর অনুমোদন সাপেক্ষে নিজ নিজ তদন্ত প্রতিবেদন সংশ্লিষ্ট দপ্তরে প্রেরণ করতে পারবেন। নিুে তদন্ত পরিচালনার নিয়ম দেয়া হলোঃ
মানবাধিকার তদন্ত রিপোর্ট ও নিয়মাবলীঃ
মানবাধিকার তদন্ত বা তথ্যানুসন্ধান বলতে বুঝায় মানবিক দৃষ্টিতে একটি নিরপেক্ষ তদন্ত। যেহেতু এই তদন্ত সম্পূর্ণ বেসরকারি পর্যায়ে হয়ে থাকে, সেহেতু তা আদালত বা সরকারী পর্যায়ে সরাসরি গ্রহণ করে না, তবে বিবেচনাযোগ্য হতে পারে। মানবাধিকার তদন্ত বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই বাস্তবায়ন হয় বিভিন্ন চাপের মুখে।
নিয়মাবলীঃ মোট চারটি ভাগে মানবাধিকার তদন্ত করা হয় (ক) প্রথম পক্ষ, (খ) দ্বিতীয় পক্ষ, (গ) তৃতীয় পক্ষ এবং (ঘ) চতুর্থ পক্ষ। মানবাধিকার তদন্ত করার সময় প্রত্যেক পক্ষ হতে কমপক্ষে চারজন ব্যক্তির সাক্ষ্য অথবা প্রত্যেকেরই তার আত্মপক্ষ সমর্থনের অধিকার নিশ্চত করতে হবে।
(ক) প্রথম পক্ষঃ যে ব্যক্তি বা গোষ্ঠী বেআইনীভাবে নির্যাতন ও জুলুমের শিকার হন অথবা আইনগত ভাষায় যাকে বাদী হিসেবে চিহ্নিত করা হয় তাদেরকেই প্রথম পক্ষ বলা হয়। আবেদনকারী বা বাদীকে প্রথম পক্ষের দলনেতা ধরা হয়। দলনেতার প্রস্তাব মোতাবেক তার সমর্থনকারী ব্যক্তিরা প্রথম পক্ষের সদস্য।
(খ) দ্বিতীয় পক্ষঃ মানবাধিকার তদন্তের দৃষ্টিকোণে কোন ব্যক্তি বা গোষ্ঠী অপর একটি ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর উপর বেআইনীভাবে নির্যাতন বা জুলুম করলে, জুলুমকারী পক্ষকে দ্বিতীয় পক্ষ হিসেবে ধরা হয়। এছাড়া সংবাদ পত্র বা বিশেষ তথ্য সরবরাহকের মাধ্যম ছাড়া কোন গোষ্ঠী যদি নিরপেক্ষ তদন্তের আশায় আবেদন করে, তাহলে তাৎক্ষণিকভাবে সে পক্ষকে প্রথম পক্ষ হিসেবে গণ্য করতে হবে, যদি পরবর্তীতে তার কৃতকর্মে নির্যাতনকারী হিসেবে পরিচয় পাওয়া যায় তবে তাকে দ্বিতীয় পক্ষ হিসেবে ধরতে হবে। সরকারী বা পুলিশের তদন্তের সময় দ্বিতীয় পক্ষ ছাড়াই পুলিশ এক পক্ষ বা বাদীর সাক্ষীর মাধ্যমে চার্জশীট দাখিল করে থাকে। কিন্তু মানবাধিকার তদন্তের বেলায় সম্ভাব্য দ্বিতীয় পক্ষের লোকজনের সাক্ষ্যও অন্তর্ভুক্ত থাকে। আসামীপক্ষ বা দ্বিতীয় পক্ষ নিজ পক্ষের সাক্ষীদের তদন্তকারীদের সামনে হাজির করবে।
(গ) তৃতীয় পক্ষঃ সাধারণ ক্ষেত্রে যাদের নিরপেক্ষ বলা হয়, মানবাধিকার তদন্তে তাদের তৃতীয় পক্ষ বলা হয়। এই পক্ষ ঘটনার বিস্তারিত জানেন। কিন্তু তারা প্রথম পক্ষ বা দ্বিতীয় পক্ষের কারও নিজস্ব লোক বা সমর্থক নন। এই নিরপেক্ষ লোকদের মধ্যে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব মসজিদের ইমাম, হিন্দুদের ঠাকুর, খ্রীষ্টানদের পাদরী এবং বৌদ্ধদের ভিক্ষুদের নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। তৃতীয় পক্ষ বা নিরপেক্ষ বাছাইয়ের পূর্বে অবশ্যই প্রথম ও দ্বিতীয় পক্ষের নিকট হতে নিরপেক্ষতা যাচাই করে নিতে হবে।
(ঘ) চতুর্থ পক্ষঃ মানবাধিকার তদন্তের ভাষায় সরকারী প্রশাসন পক্ষকেই চতুর্থ পক্ষ ধরা হয়। উপজেলা বা থানা নির্বাহী অফিসার, পুলিশ সুপার এবং জেলা প্রশাসককে স্থানীয়ভাবে চতুর্থ পক্ষ ধরা হয়। এছাড়া ঘটনা সংশ্লিষ্ট দপ্তর বা বিভাগের কর্মকর্তা অথবা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদেরও অনেক ক্ষেত্রে চতুর্থ পক্ষ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। সরকারী কর্মকর্তা বা কর্মচারী কর্তৃক সংগঠিত ঘটনার তদন্তকালে অবশ্যই তৃতীয় পক্ষ এবং চতুর্থ পক্ষ বাছাইয়ের সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে। যে কোন অপরাধমূলক ঘটনার তথ্যানুসন্ধানকালে প্রথমেই দেখতে হবে বিষয়টির উপর থানায় বা আদালতে কোন মামলা হয়েছে কিনা। যদি মামলা হয়ে থাকে তবে তার মামলা নম্বর বাদী-বিবাদীর নাম ঠিকানা এবং মামলার সাক্ষীদের নাম ঠিকানা সংগ্রহ আবশ্যক। থানার মামলার ক্ষেত্রে তদন্তকারী পুলিশ অফিসারের নাম, ঠিকানা ও তার সাক্ষাৎ গ্রহণ প্রয়োজন। অভজ্ঞতার আলোকে দেখা যায় অনেক ক্ষেত্রে থানা পর্যায়ে একটি চাঞ্চল্যকর ঘটনার তদন্তে গেলে থানা পক্ষ হতে তেমন সহযোগিতা পাওয়া যায় না। সেই ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট পুলিশ সুপারের সহযোগিতা নেয়া যেতে পারে। তথ্যানুসন্ধানে অবশ্যই লক্ষণীয় যে, ঘটনাটিতে কারা জড়িত এবং কোন বিভাগ সংশ্লিষ্ট। কৃষি বিভাগে ঘটনা শিল্প বিভাগ অবশ্যই সঠিক উত্তর দিতে পারবে না। অপরাধ সংক্রান্ত বিষয় হলে শেষ পর্যায়ে পুলিশের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করতেই হবে।

কোন কোন বিষয়ের উপর মানবাধিকার তথ্যানুসন্ধান হতে পারেঃ
(ক) সরকারী পর্যায়ে মানবাধিকার লঙ্ঘনঃ সরকারী আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য কর্তৃক অথবা সরকারী প্রশাসনের কর্মকর্তা কর্তৃক কোন একটি গোষ্ঠী মানবাধিকার লঙ্ঘনের শিকার হলে মানবাধিকার তথ্যানুসন্ধান হতে পারে। এছাড়া কোন ব্যক্তি যদি বেআইনীভাবে শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয় তবে তাও মানবাধিকার লঙ্ঘনের আওতায় পরে, নির্যাতনের মাধ্যমে প্রাণহানী চরম মানবাধিকার লঙ্ঘন। লক্ষ্য রাখতে হবে যে, অপরাধ দমন মূলক সংস্থা মানবাধিকার প্রতিষ্ঠান নয়, মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্যই মানবাধিকার বিষয়ক প্রতিষ্ঠান। খুন, ডাকাতি, নারী ধর্ষণ, চুরি সহ বিভিন্ন সামাজিক অপরাধসমূহ দমনের জন্য সরকারী আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার বিভিন্ন বাহিনী থানা উপজেলা ও জেলা পর্যায়ে আদালত প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। থানা, আদালত অথবা সরকারী প্রশাসন যদি অপরাধ দমনে অপারগতা, ব্যর্থতা অথবা অনীহা প্রকাশ করে, তবে ঐ বিষয়ের উপর মানবাধিকার তদন্ত হতে পারে। মানবাধিকার তদন্ত রিপোর্ট সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সামনে উপস্থাপন করা এবং তা বাস্তবায়নের জন্য বিভিন্নভাবে চাপ সৃষ্টি করা যেতে পারে। মানবাধিকার তথ্যানুসন্ধান অবশ্যই ব্যক্তিগত বিষয়ের চেয়ে গোষ্ঠীগত ও জাতীয় বিষয়ের উপর অগ্রাধিকার দিতে হবে।
(খ) বেসরকারী পর্যায়ে মানবাধিকার লঙ্ঘনঃ স্থানীয় থানা, উপজেলা, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্যরা জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধি হলেও তাদের অনেক ক্ষেত্রে সরকারী পক্ষে নেয়া যায় না। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায় এ সকল নির্বাচিত ব্যক্তিরা কোন না কোন পক্ষের সমর্থনে কাজ করে, ফলে তাদের মাধ্যমে কোন মানবাধিকার লঙ্ঘিত হলে তাকে বেসরকারী পর্যায়ে মানবাধিকার লঙ্ঘনই বলা যায়। এছাড়া বিভিন্ন প্রভাবশালী গোষ্ঠী বা ব্যক্তির মাধ্যমে অপর একটি গোষ্ঠী বা ব্যক্তি নির্যাতনের শিকার হলে আমরা তা বেসরকারী পর্যায়ে মানবাধিকার লঙ্ঘন বলতে পারি। সরকারী প্রশাসন কর্তৃক এ সকল ঘটনা বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিরপেক্ষতার অভাব দেখা দিলে মানবাধিকার তদন্ত হতে পারে। অবশ্যই প্রতিটি তদন্তের পূর্বে একটি ছক আঁকতে হবে। কোন কোন স্থানে যাওয়া প্রয়োজন, কোন কোন ব্যক্তির সাক্ষাৎকার প্রয়োজন, কোন কোন কর্মকর্তার সহিত মিলিত হওয়া প্রয়োজন, কোন কোন কাগজপত্র সংগ্রহের প্রয়োজন এবং কোন কোন স্থান পরিদর্শন করা প্রয়োজন।
বস্তুনিষ্ঠঃ মানবাধিকার তদন্তকারীদের অবশ্যই চিন্তা করতে হবে রিপোর্টটি যেন বস্তুনিষ্ঠ হয়। সংগৃহীত তথ্যের সামান্যটুকু যেন কোন ভুল তথ্য না থাকে। প্রতিটি তদন্ত রিপোর্ট হতে হবে নির্ভুল। যাতে করে একই বিষয়ের উপর অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ও সংস্থা রিপোর্ট করলেও সঠিকভাবে মোকাবেলা করা যায়। মানবাধিকার তদন্ত একটি রিপোর্টের প্রেক্ষিতে আরও দশটি রিপোর্ট হতে পারে। কারণ রিপোর্ট তৈরির পর সরকারের ঊর্ধ্বতন প্রশাসনিক কর্মকর্তা, সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা, স্থানীয় কর্মকর্তা, সংবাদপত্রসমূহ এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের নিকট কপি প্রেরণ হয়ে থাকে ফলে রিপোর্টের উপর আরেকটি রিপোর্ট হওয়া স্বাভাবিক।
রিপোর্ট তৈরির ধারাবাহিকতাঃ মানবাধিকার তদন্ত রিপোর্ট তৈরি করতে হলে উল্লেখিত নির্দেশিকার দিকে নজর রাখতে হবে। (ক) সূচনা (খ) ঘটনার বিবরণ (গ) চারপক্ষের মতামত (ঘ) মূল্যায়ন  (ঙ) সুপারিশমালা।
সূচনাঃ মানবাধিকার তদন্ত সূচনাতে বুঝতে হবে যে, ঘটনাটি প্রকৃতভাবে মানবাধিকার লংঘিত ঘটনা কিনা। এছাড়া জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার বিষয়ক সংশ্লিষ্ট আইনের ধারাগুলো এর মধ্যে সংশ্লিষ্ট থাকতে পারে।
ঘটনার বিবরণঃ যে বিষয়টির উপর মানবাধিকার তথ্যানুসন্ধান করা হলো, তার সংক্ষিপ্ত আলোকপাত করতে হবে। ঘটনার বিবরণে অবশ্যই প্রকৃত ঘটনাকেই উপস্থাপন করতে হবে।
চার পক্ষের মতামতঃ চার পক্ষের মতামতে অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে প্রত্যেক পক্ষ হতে চারজনের যেন সাক্ষ্য পাওয়া যায়। অপর দিকে চার পক্ষের সংখ্যায় অভাব দেখা দিলেও সাক্ষীদের বক্তব্যের যেন পরিপূর্ণতা থাকে।
মূল্যায়নঃ মানবাধিকার তদন্ত রিপোর্টের মূল্যায়নই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। মূল্যায়নে তদন্তকারীর নিজস্ব মত থাকবে এবং ঘটনার জন্য দায়ী ও নিরপরাধী ব্যক্তিদের কথা বলা থাকবে। এছাড়া কেন দায়ী, কেন দায়ী নয়, সে বিষয়ে তথ্যমূলক বক্তব্য উপস্থাপন করতে হবে। মানবাধিকার তদন্ত মূল্যায়ন সঠিকভাবে পেশ করতে না পারলে সম্পূর্ণ রিপোর্টই অকার্যকর হয়ে পড়বে।
সুপারিশমালাঃ সমুদয় তদন্তের পর এমন কিছু সুপারিশ পেশ করতে হবে, যা বাস্তবায়ন হলে জাতীয় স্বার্থের ব্যাঘাত ঘটবে না। এছাড়া সুপারিশ বাস্তবায়নের ফলে ঘটনার প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি হবে এবং ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার সহযোগিতার স্বার্থে এক মাইলফলক হিসেবে কাজ করবে।

নির্বাচন পর্যবেক্ষণঃ
বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন মনে করে মানবাধিকারের পূর্বশর্তই গণতন্ত্র। যেখানে গণতন্ত্র নেই সেখানে মানবাধিকারও অনুপস্থিত। মানবাধিকার কমিশন ১৯৮৭ইং সাল থেকে বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচন প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে পর্যবেক্ষণ করে আসছে। বাংলাদেশের যে দুয়েকটি পর্যবেক্ষণ প্রতিষ্ঠান ৮০’র দশক থেকে নির্বাচন পর্যক্ষেণ করে আসছে তাদের মধ্যে বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন অন্যতম। নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করার নিয়মাবলী, পর্যক্ষেকদের রেজিষ্ট্রেশন, পর্যবেক্ষকদের পরিচয়পত্র পাওয়ার যোগ্যতা বিষয়ে বিস্তারিত ফরম ও নিয়মকানুন বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের ওয়েব সাইটের পর্যবেক্ষণ অপশনে রয়েছে। আপনি ইচ্ছা করলে পর্যবেক্ষণ অপশনে গিয়ে সকল তথ্যাদি সংগ্রহ করতে পারবেন।


জাতীয় দুর্যোগকালীন সময়ে বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন

বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন যে কোন জাতীয় দুর্যোগ যেমন- ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাস, বন্যা, খরা, মহামারী, অতি শীত এবং যে কোন বড় ধরনের দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় এগিয়ে আসবে। দুর্যোগকালীন সময়ে শারীরিক পরিশ্রম এবং সরকারী ত্রাণ কর্মকর্তাদের সহায়তা করাও দুর্যোগে সহায়তা করার শামীল। এক্ষেত্রে মানবাধিকার কর্মীগণ স্থানীয়ভাবে দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য সহায়তা সংগ্রহ করে তাদের মধ্যে বিতরণ করতে পারবেন।

Friday, August 15, 2014

মানবাধিকার কর্মীদের জন্য সাধারণ তথ্য

জিডি  ঃ
জেনারেল ডায়েরী বা সাধারণ ডায়েরী। এই ডায়েরী হলো অপরাধ সংঘটনের আশংকাজনিত বিবরণ। যদি আশংকা করেন যে,কেউ আপনার ক্ষতি করতে পারে এবং আপনি আইনের সহায়তা চান,তাহলে উক্ত আশংকার বিবরণ দিয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নেবার জন্য থানায় দরখাস্ত দেয়াকেই জেনারেল ডায়েরী বা সাধারণ ডায়েরী (জিডি) করা বলে।

এজাহার বা এফ আই আর (ফাস্ট ইনফরমেশন রিপোর্ট) ঃ
অপরাধ সম্পর্কে থানায় প্রথম যে সংবাদ দেয়া হয় সেটাই এজাহার বা এফআইআর (ফাস্ট ইনফরমেশন রিপোর্ট) । এজাহার বা এফআইআর হচ্ছে ঘটনার লিখিত বিবরণ। এর ওপর ভিত্তি করেই তদন্ত কাজ শুরু হয়। এজাহার বা এফআইআর মৌখিকভাবে দেয়া যেতে পারে আবার লিখিতভাবেও দেয়া যেতে পারে।

চার্জশীট বা অভিযোগপত্র ঃ
মামলা তদন্তে যদি সাক্ষী ও সাক্ষ্য প্রমাণে প্রাথমিকভাবে অপরাধ প্রমাণিত হয়,তাহলে তদন্তকারী কর্মকর্তা আসামীর বিরুদ্ধে মামলা পরিচালনার জন্য যে অভিযোগপত্র দাখিল করে তাকে চার্জশীট বা অভিযোগপত্র বলে।

ফাইনাল রিপোর্ট বা চুড়ান্ত রিপোর্ট ঃ
প্রাথমিক তদন্তে যদি সাক্ষী ও সাক্ষ্য প্রমাণে অপরাধ প্রমাণিত না হলে আসামীকে অব্যাহতি প্রদানের জন্য সুপারিশ করে তদন্তকারী কর্মকর্তা যে রিপোর্ট আদালতে দাখিল করে তাকে ফাইনাল বা চুড়ান্ত রিপোর্ট বলে।

পুলিশ রিপোর্ট ঃ
অভিযোগপত্র ও চুড়ান্ত রিপোর্ট এই দুটো মিলেই তৈরি হয় পুলিশ রিপোর্ট।

সুরতহাল বা ইন কোয়েস্ট রিপোর্ট ঃ
হত্যা,আত্মহত্যা বা দুর্ঘটনার কারণে কারো অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে,এমন সংবাদ পেলে সংশ্লিষ্ট থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে যাবেন। স্থানীয় ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে মৃত ব্যক্তিকে যে অবস্থায় দেখবেন,ইত্যাদি উল্লেখ করে আপাতদৃষ্টে মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে একটি রিপোর্ট তৈরি করবেন। এটিই সুরতহাল রিপোর্ট। তবে পুলিশ হেফাজতে কারো মৃত্যু হলে পুলিশ তার রিপোর্ট তৈরি করতে পারবে না। সেক্ষেত্রে সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করবে ম্যাজিস্ট্রেট।

ময়না তদন্ত বা পোষ্টমোর্টেম ঃ
স্বাভাবিক মৃত্যু নয় এই সন্দেহের উদ্রেক হলে,মৃত্যুর প্রকৃত কারণ নির্ণয়ের জন্য ফরেণসিক বিভাগ বা হাসপাতাল কর্তৃক নির্ধারিত মৃতদেহের যে পরীক্ষা করা হয় তাকে ময়না তদন্ত বা পোষ্ট মর্টেম বলে। এক্ষেত্রে চিকিৎসক পুঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে মৃতদেহ পরীক্ষার মাধ্যমে মৃত্যুর কারণ নির্ণয়ের চেষ্ঠা করেন।


ভিকটিমের ডাক্তারী পরীক্ষা ঃ
ধর্ষিতা বা নির্যাতিতার যে ডাক্তারী পরীক্ষা করা হয়।

মামলা ঃ
মামলা সাধারণ ২ রকম। ফৌজজদারী ও দেওয়ানী। ফৌজদারী হলে থানায় মামলা করা ভাল। আর দেওয়ানী হলে আদালতে ভালো।

বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন এর পরিচয়


মানবাধিকার কমিশন দেশে আইনের শাসন তথা মানবাধিকার উন্নয়ন ও সংরক্ষণে নিবেদিত একটি সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক বৃহত্তর মানবাধিকার প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশ সরকার এবং জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশন কর্তৃক নিবন্ধিত এই প্রতিষ্ঠান সারা দেশে সাত শত শাখার মাধ্যমে নির্যাতিত নিপীড়িত মানুষ যারা আইনের সাহায্য পাচ্ছে না তাদেরকে বিনামূল্যে আইনগত সহায়তা প্রদান করে আসছে। বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন প্রতিষ্ঠা হয় ১৯৮৩ সালে।





বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান হচ্ছেন সুপ্রিম কোর্টের এ্যাফিলিয়েট ডিভিশনের সিনিয়র সাবেক বিচারপতি আমীর-উল-কবির চৌধুরী এবং মহাসচিব হচ্ছেন ড.সাইফুল ইসলাম দিলদার। অপরদিকে ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস্ কমিশন(জেনেভা) এর মহাসচিবও হচ্ছেন ড.সাইফুল ইসলাম দিলদার।

শাখার সংখ্যা ঃ

সংগঠনটির বর্তমানে আন্তর্জাতিক শাখা আছে ১০০টি,সিটি কর্পোরেশন শাখা আছে ১০টি,জেলা শাখা আছে ৬৪টি,আঞ্চলিক শাখা আছে ১০০টি,উপজেলা,থানা,পেীরসভা শাখা আছে = ১০০০টি।

বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন অনুমোদিত হয়েছে ঃ
১। জাতিসংঘ
২। আইসিজে(ইন্টারন্যাশনাল কমিশন অব জুরিষ্ট,জেনেভা,সুইজারল্যান্ড)
৩। ওএমসিটি জেনেভা(সুইজারল্যান্ড)             
৪। এসিএইচপিআর(আফ্রিকা কমিশন অন হিউম্যান এন্ড পিপলস্ রাইটস,আফ্রিকা)
৫। আইএইচআরএএএম((ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস্ এশোসিয়েশন অব আমেরিকান মাইনুরিটিজ,কানাডা)
৬। ফেডারেশন অব এনজিও’স ইন বাংলাদেশ
৭। সমাজ কল্যাণ বিভাগ
৮।এনজিও বিষয়ক ব্যুরো
৯। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ক্লিয়ারেন্স।


বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন এর কাজ ঃ
১। মানবাধিকার আন্দোলন
২। নির্বাচন পর্যোবেক্ষণ
৩। প্রাকৃতিক দূযোর্গে সহায়তা কার্যক্রম
৪। বিদেশে বিভিন্ন সম্মেলনে মত-বিনিময় ও সুপারিশ পেশ

টাঙ্গাইল জেলা শাখার কার্যক্রম ঃ
বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন এর প্রতিষ্ঠার পর হতেই টাঙ্গাইল জেলা শাখা গঠন করে এর কার্যত্রম শুরু করা হয় জেলাতে। পরবর্তীতে ২০০৫ সাল থেকে টাঙ্গাইল জেলায় ব্যাপকভাবে ১২টি উপজেলা শাখা গঠন করে বর্তমান জেলা শাখার নের্তৃবৃন্দের নের্তৃত্বে পুণাঙ্গভাবে কার্যক্রম শুরু হয়। টাঙ্গাইল জেলা শাখা বর্তমানে ১২টি উপজেলা,২টি থানা ও পৌরসভা এবং ইউনিয়ন শাখাসহ প্রায় ৩০টি শাখার মাধ্যমে জেলায় নির্যাতিত নিপীড়িত মানুষ যারা আইনের সাহায্য পাচ্ছে না তাদেরকে বিনামূল্যে আইনগত সহায়তা প্রদান করে আসছে। পাশাপাশি অন্যান্য মানবাধিকার বিষয়ক কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে।

বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন এর কেন্দ্রীয় ওয়েব সাইট ভিজিট করুন










মানবাধিকার কর্মী কে ?

বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন এর মতে “যে সৎ উপার্জন করেন এবং উপার্জিত একটি অংশ মানবতার সেবায় ব্যয় করেন, নির্যাতিত ও নিপীড়িত মানুষের পাশে দাঁড়ান, আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং সকল মানুষের শান্তির পক্ষে আওয়াজ তোলেন”তিনিই হচ্ছেন মানবাধিকার কর্মী।





টাঙ্গাইল জেলা শাখার কার্যনির্বাহী পরিষদ










                                                                                                                                                                                                                                                                                                             টাঙ্গাইল জেলা শাখার সকল আজীবন সদস্যদের নিয়ে ১লা জুলাই ২০১৪ থেকে ৩০ জুন ২০১৬ সালের জন্য নিচের কার্যনির্বাহী পরিষদ গঠন করা হয়েছে। যাহা কেন্দ্রীয় মাননীয় মহাসচিব কর্তৃক অনুমোদিত হয়েছে।
   
০১। অ্যাডভোকেট এম এ ছাত্তার উকিল,সভাপতি,ফোন-০১৭১৬-১২২৪৪৬
০২। জুলফিকার খান,সহ-সভাপতি,ফোন-০১৭২০-১৯৩৪৬৪
০৩। অ্যাডভোকেট মোঃ সামছুল আলম,সহ-সভাপতি,ফোন-০১৭১১-০৫০৩০৮
০৪। অ্যাডভোকেট মোঃ শাহানশাহ সিদ্দিকী মিন্টু,সহ-সভাপতি,ফোন-০১৭১১-৭৮৭২৪১
০৫। কাজী তাজউদ্দিন আহমেদ রিপন,সাধারণ সম্পাদক,ফোন-০১৭১১-১০৬৯৭০
০৬। নাসরীন জাহান খান বিউটি,যুগ্ম সম্পাদক,ফোন-০১৯১৪-৩৬৫৮২২
০৭। প্রকৌশলী মোঃ জাকির হোসেন স্বপন,যুগ্ম সম্পাদক,ফোন-০১৭৪৮-৯৮৩৬২৫
০৮। মোঃ শফিকুল ইসলাম দুলাল,যুগ্ম সম্পাদক,ফোন-০১৭১৮-৫২১২১৬
০৯। সুব্রত চন্দ জয়দেব,কোষাধ্যক্ষ,ফোন-০১৭২৪-৬২৮২৭১
১০। আব্দূল আউয়াল খান তাপস,সাংগঠনিক সম্পাদক,ফোন-০১৭১৬-৬৮০৪৩৩
১১। মাসুম ফেরদৌস,প্রচার সম্পাদক,ফোন-০১৭১১-৯৪৫৫২৯
১২। মোঃ আবুল বাসার বাবুল,দপ্তর সম্পাদক,ফোন-০১৭২০-৯৪১০৬৬
১৩। এম এ করিম,নির্বাহী সদস্য,ফোন-০১৭১৭-০৮০৫৫৮
১৪। মোঃ মোজাম্মেল হোসেন খান,নির্বাহী সদস্য,ফোন-০১৭১৮-৯১৬৯১৫
১৫। মোঃ আহসান হাবীব প্রিন্স,নির্বাহী সদস্য,ফোন-০১৬৭০-৪৬৫৩৩৭
১৬। আফরোজা খান রিপা,নির্বাহী সদস্য,ফোন-০১৭১২-৫২০৫৬৯
১৭। তাসলিমা আক্তার বীনা,নির্বাহী সদস্য,ফোন-০১৯৩৪-০৪৬০৯৭
১৮। নুর মোহাম্মদ নাসিম,নির্বাহী সদস্য,ফোন-০১৯১৪-৩৬৫৮২২
১৯। মোঃ হাবিবুর রহমান,নির্বাহী সদস্য,ফোন-০১৭২৯-৭০১৪১৪
২০। মোঃ মনিরুজ্জামান মনির,আজীবন সদস্য,ফোন-০১৭১৮-০০৮৩৫১
২১। মোঃ আরিফুজ্জামান তালুকদার, আজীবন সদস্য,ফোন-০১৮১২-৩২০৪৯৯
 

টাঙ্গাইল জেলা শাখার আজীবন সদস্যদের নামের তালিকা



টাঙ্গাইল জেলা শাখার আজীবন সদস্যদের নামের তালিকা ও ফোন নম্বর নিচে দেয়া হলো ঃ
 (০৭.০৮.২০১৪ তারিখ পর্যন্ত)

০১। অ্যাডভোকেট এম এ ছাত্তার উকিল,আজীবন সদস্য,ফোন-০১৭১৬-১২২৪৪৬
০২। জুলফিকার খান,আজীবন সদস্য,ফোন-০১৭২০-১৯৩৪৬৪
০৩। অ্যাডভোকেট মোঃ সামছুল আলম,আজীবন সদস্য,ফোন-০১৭১১-০৫০৩০৮
০৪। অ্যাডভোকেট মোঃ শাহানশাহ সিদ্দিকী মিন্টু ,আজীবন সদস্য,ফোন-০১৭১১-৭৮৭২৪১
০৫। কাজী তাজউদ্দিন আহমেদ রিপন,আজীবন সদস্য,ফোন-০১৭১১-১০৬৯৭০
০৬। নাসরীন জাহান খান বিউটি,আজীবন সদস্য,ফোন-০১৯১৪-৩৬৫৮২২
০৭। প্রকৌশলী মোঃ জাকির হোসেন স্বপন,আজীবন সদস্য,ফোন-০১৭৪৮-৯৮৩৬২৫
০৮। মোঃ শফিকুল ইসলাম দুলাল,আজীবন সদস্য,ফোন-০১৭১৮-৫২১২১৬
০৯। সুব্রত চন্দ জয়দেব,আজীবন সদস্য,ফোন-০১৭২৪-৬২৮২৭১
১০। আব্দূল আউয়াল খান তাপস,আজীবন সদস্য,ফোন-০১৭১৬-৬৮০৪৩৩
১১। মাসুম ফেরদৌস,আজীবন সদস্য,ফোন-০১৭১১-৯৪৫৫২৯
১২। মোঃ আবুল বাসার বাবুল,আজীবন সদস্য,ফোন-০১৭২০-৯৪১০৬৬
১৩। এম এ করিম,আজীবন সদস্য,ফোন-০১৭১৭-০৮০৫৫৮
১৪। মোঃ মোজাম্মেল হোসেন খান,আজীবন সদস্য,ফোন-০১৭১৮-৯১৬৯১৫
১৫। মোঃ আহসান হাবীব প্রিন্স,আজীবন সদস্য,ফোন-০১৬৭০-৪৬৫৩৩৭
১৬। আফরোজা খান রিপা,আজীবন সদস্য,ফোন-০১৭১২-৫২০৫৬৯
১৭। তাসলিমা আক্তার বীনা,আজীবন সদস্য,ফোন-০১৯৩৪-০৪৬০৯৭
১৮। নুর মোহাম্মদ নাসিম,আজীবন সদস্য,ফোন-০১৯১৪-৩৬৫৮২২
১৯। মোঃ হাবিবুর রহমান,আজীবন সদস্য,ফোন-০১৭২৯-৭০১৪১৪
২০। মোঃ রফিকুল ইসলাম,আজীবন সদস্য,ফোন-০১৭১১-১০৪৯৪৫
২১। মোঃ মনিরুজ্জামান মনির,আজীবন সদস্য,ফোন-০১৭১৮-০০৮৩৫১
২২। মোঃ আরিফুজ্জামান তালুকদার, আজীবন সদস্য,ফোন-০১৮১২-৩২০৪৯৯